• ঢাকা শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
logo
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে দুই সাংবাদিককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন, ডেইলি স্টারের শুচিস্মিতা তিথি এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের নাইম আলী। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এই দুই সাংবাদিককে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে প্রধান উপদেষ্টার মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) জাতীয় বেতনের স্কেল, ২০১৫ এর গ্রেড-৯ ভুক্ত ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা স্কেলের সর্বোচ্চ ধাপ ৫৩০৬০ টাকা নির্ধারিত বেতনে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সুচিস্মিতা তিথি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে দ্য ডেইলি স্টারে সাংবাদিকতা করছেন। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সাংবাদিক নাইম আলী ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক।
৭ ঘণ্টা আগে

অনলাইন থেকে ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ গানটি সরানোর নির্দেশ হাইকোর্টের
গেল ঈদুল আজহায় মুক্তি পায় আলোচিত গায়ক আলী হাসানের ‘নানা-নাতি’ শিরোনামে একটি গান। প্রকাশের পর থেকেই দারুণভাবে এটি লুফে নেন দর্শক-শ্রোতারা। তবে গানটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। কারণ, গানের একটি লাইনে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’। আর এতেই ঘটেছে বিপত্তি। এই গানটির জন্য লিগ্যাল নোটিশ পান আলী হাসান। এবার অনলাইন থেকে ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ গানটি সরানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।  সোমবার (৮ জুলাই) এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আরিফুর রহমান মুরাদ নামের এক ব্যক্তির রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে এ নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত।  নানা ও নাতি চরিত্র দুটির ভেতর দিয়ে অনেক না বলা কথা বলেছেন গানটির লেখক ও গায়ক আলী হাসান। গানের ভিডিওতে সহশিল্পী হিসেবে নানার ভূমিকায় দেখা যায় অভিনেতা মারজুক রাসেলকে। মূলত ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ এই লাইনটির কারণে আদালত অবমাননার অভিযোগ উঠেছে গানটির বিরুদ্ধে। যার প্রেক্ষিতে গায়ক আলী হাসানকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান শেরপুর জেলা জজ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট ফাহিম হাসনাঈন। প্রসঙ্গত, গত ১৯ জুন রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এই লিগ্যাল নোটিশটি পাঠানো হয় আলী হাসানকে। নোটিশে ১৫ দিনের মধ্যে গানে আদালত অবমাননাকারী ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ লাইনটি বাদ দেওয়াসহ অনলাইনে লাইভে এসে জনসাধারণের কাছে ক্ষমা চাইতেও বলা হয় তাকে। অন্যথায় এই গায়কের বিরুদ্ধে মামলা করার কথাও বলা হয়েছে নোটিশে।
০৮ জুলাই ২০২৪, ১৪:১৭

গান ছেড়ে দেবেন আলী হাসান, গাইবেন ইসলামী সংগীত
বাবার অসুস্থতার কারণে নারায়ণগঞ্জের পারিবারিক হার্ডওয়্যারের দোকানের হাল ধরেছিলেন র‍্যাপার আলী হাসান। তবে লোকসানের মুখে বহু বছরের স্মৃতিবিজড়িত সেই ব্যবসা আট মাস আগে গুটিয়ে নিতে হয়েছে তাকে। ব্যবসা করতে গিয়ে নিজের জীবনের বাস্তবতা গানে গানে তুলে এনেছেন তিনি। হাসানের কথা ও সুরে ‘ব্যবসার পরিস্থিতি’ শিরোনামে একটি গান করে রাতারাতি আলোচনায় আসেন আলী হাসান। এরপরে গান তাকে নানাভাবেই পরিচিতি এনে দেয়। সম্প্রতি গানকে হারাম বলে আলোচনায় এসেছেন তিনি।  সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে আলী হাসান বলেন, গান-বাজনার টাকা হারাম। এত হাদিস চলবে না। যেটা হারাম, হারামই। আমার অটো বিজনেসের টাকা হালাল। সংগীত থেকে আয় হচ্ছে হারাম। এ জন্য ব্যবসার টাকায় (হালাল আয়) বাজার-সদায় করি, আর মিডিয়ার টাকায় (হারাম আয়) বিল্ডিং তৈরি করি। মিলাই-ঝিলাই করতেছি। গান নিয়ে এমন বন্তব্যের পর নেটিজেনদের রোষানলে পড়েছেন আলী হাসান। এই ইস্যুতে আলী জানিয়েছেন, নিজের গানে ব্যবহার করবেন না বাদ্যযন্ত্র। গাইবেন ইসলামী গান। গণমাধ্যমকে আলী হাসান বলেন, আমার বক্তব্য অনেকে বুঝতে পারেননি। আসলে আমি বলতে চেয়েছি, গানে যে বাদ্য-বাজনা ব্যবহার হয়, তা আমাদের ধর্মে হারাম। সেই কাজগুলো ছেড়ে দিতে চাই। পুরো ইন্টারভিউটা দেখলে আপনারা হয়তো আমার মনের কথাটা বুঝতে পারবেন। ছোট একটি ক্লিপস দেখে কাউকে বিচার করবেন না। যদি আমার অসৎ উদ্দেশ্য থাকত, তাহলে এ বিষয়ে কথা বলতাম না। আমি প্রায় এক ঘণ্টার একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছি। এর মধ্যে অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলেছি। অনেক প্রশ্নের উত্তর মজা করে দিয়েছি। আবার কিছু প্রশ্নের উত্তর ওভাবে গুছিয়ে বলতে পারিনি। আর যেটা নিয়ে এখন আলোচনা হচ্ছে সেটা মজার ছলে বলেছি। আলী হাসান জানান, বাদ্যযন্ত্র ছেড়ে দিলেও মিডিয়ায় থাকবেন তিনি। র‌্যাপ বা আধুনিক গান ছাড়লেও ভবিষ্যতে ইসলামী সংগীতের সঙ্গে যুক্ত থাকার ইচ্ছা আছে তার।  গান ছেড়ে দেওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আমার ধার্মিক মা-বাবা, স্ত্রী সবাই ধার্মিক। সবাই নামাজ-কালাম নিয়ে আছেন। আমার স্ত্রী মাদরাসায় পড়াশোনা করেন। ছেলেকে মাদরাসায় ভর্তি করেছি। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, গান-বাজনা ছেড়ে দেব। এ প্রসঙ্গে র‌্যাপারের ভাষ্য, বর্তমানে গান ও অটো ব্যবসা দুটো মিলিয়েই চলছি। ধীরে ধীরে গান থেকে সরে আসব। বেশ কয়টি গানের কাজ হাতে আছে। সেগুলো শেষ করে গান ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আমার শেষ গানের শিরোনাম হবে ‘ইসলাম’। এটি তৈরি করার পর আর গান লিখব না। প্রকাশের পর মানুষ হয়তো বুঝতে পারবে, কেন আমি গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।  
০২ জুন ২০২৪, ১৮:২৬

বইমেলায় খন্দকার আলী কাওসারের উপন্যাস ‘অন্তরের রূপান্তর’ 
‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৪’-এ প্রকাশিত হয়েছে ডা. খন্দকার আলী কাওসারের উপন্যাস ‘অন্তরের রূপান্তর।’ আগে লেখালেখি করলেও খন্দকার আলী কাওসারের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস এটি। বাংলার প্রকাশন থেকে থেকে প্রকাশিত এই বইটি মূলত ৯০ দশকে বেড়ে ওঠা মধ্যবিত্ত পরিবারের এক কিশোরের জীবনকে নিয়ে এগিয়েছে এসেছে প্রেম আর তার সাথে টানাপোড়েন।  আছে ব্যর্থতার গল্প। সেটাকে অতিক্রম করে জীবন বিনির্মাণের গল্পও আছে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ঘটনা বিস্তার লাভ করেছে বিদেশে। সময়ের পরিক্রমায় নতুন শতাব্দীতে প্রবেশ করেছে উপন্যাসটি। দুই সময়ের এক বর্ণনামূলক তুলনা উপন্যাসটিতে একটি ভিন্ন আমেজ এনে দিয়েছে। সাফল্যের একটা পর্যায়ে গেলে আগে ছেড়ে চলে যাওয়া অনেকেই ফিরে আসে। তখন কী করা উচিত? এসবের উত্তর দিতে গিয়েই এক দারুণ সামাজিক বার্তা দেয়া হয়েছে উপন্যাসটিতে। লেখকের বর্ণনাশৈলী আর ঘটনার গতিময়তা পাঠককে ধরে রাখবে বলেই আশা করা যায়। বাংলার প্রকাশন থেকে প্রকাশিত ১৭৫ পৃষ্ঠার এ বইয়ের মুদ্রিত মূল্য ৪৬০ টাকা, যা এখন পাওয়া যাচ্ছে ২৫ শতাংশ ছাড়ে। প্রথম সংস্করণ প্রায় শেষ হওয়া বইটি পাওয়া যাচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ২০৭-২০৮ নাম্বার স্টলে। লেখক দেশে সার্জারি ও নিউরোসার্জারিতে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়ে ২০১২ সালে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান। যুক্তরাজ্যের ডান্ডিতে নিউরোসার্জারিতে চাকরি শুরু করেন এডিনবরায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন নিউরোসার্জারি ও মেজর ট্রমা কনসালটেন্ট হিসেবে।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়